Canada
কেন কানাডার অভিবাসী হবার চেষ্টা করা উচিৎঃ 1st chapter
প্রথমে কিছু কথা বলে নেই, কেন কানাডার অভিবাসী হবার চেষ্টা করা উচিৎ এর পোস্টগুলোতে আমি মূলত কানাডার অভিবাসী হবার আগ্রহ তৈরি করে এইরকম বিষয়গুলো নিয়ে লিখবো। তবে যারা Already কানাডা এর ভিসা পেয়ে গেছেন, তাদের জন্য কিছু না রাখলে কেমন হয়! তাই শেষ পর্বে থাকবে যেই বিষয়গুলো কানাডার অভিবাসীদের সফল হতে সহায়তা করেছে এমন কিছু বিষয়, inshort some success secrets. সেগুলো অবশ্যই আমরা কথা নয়, গবেষকদের কথা।
এবার আসুন মূল বিষয় এ, আজকের পর্বে কানাডা এর জীবনযাত্রার মান নিয়ে কিছু কথা বলবো। জীবন যাত্রার মান নিয়ে কথা বলতে গেলে OECD এর নাম automatically চলে আসে। OECD হল একটি intergovernmental economic organisation যারা তাদের অন্তর্ভুক্ত ৩৫ টি দেশ নিয়ে গবেষণা করে, এবং এই দেশগুলোর সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে। OECD এর মতে কানাডার net-adjusted disposable income (অনেকটা GDP এর মত) গড়ে ২৮১৯৪ ডলার (বাৎসরিক), কানাডিয়ান ডলার না কিন্তু US dollar, যেটি OECD এর মোট গড় থেকে ঢের বেশী। আপনি যদি জানেন এই ৩৫ টি দেশের বাকিগুলো কারা তাহলে বুঝতে পারবেন, কানাডা আসলে কত ভালো Position এ আছে। বাকিদেশগুলোর মধ্যে Australia, Denmark, New Zealand, United States, United Kingdom অন্যতম। এবার বুঝতে পারছেন এখানে খেলা হচ্ছে বাঘে বাঘে, মশা মাছিতে না (যদিও মশা এখন অতি ভয়ংকর বস্তুর নাম, বাঘের চিকনগুনিয়া হলে আশা করি বুঝতে পারবে দিনে কয় ঘণ্টা, সপ্তাহে কয় দিন)
যদিও life expectancy বিষয়টা নিয়ে কথা না বললেই হয়, কারন হায়াত মউত আল্লাহ এর হাতে। তবে আশা করতে দোষ নেই, একজন সুস্থ সবল মানুষ কানাডাতে ৮১ বছর বাঁচার আশা করতে পারে, যেটি OECD এর মোট গড় থেকে ১ বছর বেশী। আসুন আমাদের দেশের ও আশেপাশের দেশের গড় life expectancy জেনে নেই – বাংলাদেশ – ৭২ বছর, ইন্ডিয়া – ৬৮ বছর, পাকিস্থান ৬৬ বছর (তথ্য-২০১৫)। সুতরাং আমাদের দেশও কিন্তু এদিক দিয়ে ইন্ডিয়া বা পাকিস্থান থেকে ভালোই এগিয়ে। এখন থেকে দেশ নিয়ে আর কোন উল্টা পাল্টা কথা হবে না। আজ এই পর্যন্তই।
#collected
No comments
Post a Comment